• ফতোয়া জিজ্ঞাসা করুন
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
Thursday, May 22, 2025
কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
NEWSLETTER
মাদাহবিডি
  • মূল পাতা
  • ইসলাম ও জীবন
    • আমল
    • হাদিস
  • ইসলামী অর্থনীতিনতুন
  • ফতোয়া ও মাসআলা-মাসায়েল
  • জীবণী
    • নবীজি সা.
      • মক্কী জীবনী
      • মাদানী জীবনী
      • যুদ্ধ
    • উম্মাহাতুল মুমিনীন
    • সাহাবী
    • তাবেয়ী
    • আকাবির ও মনীষী
  • ইতিহাস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি
  • বাংলা ফন্ট
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা ব্যাকরণ
    • বিবিধ
    • টুকরো পাতা
    • রিভিউ
  • মূল পাতা
  • ইসলাম ও জীবন
    • আমল
    • হাদিস
  • ইসলামী অর্থনীতিনতুন
  • ফতোয়া ও মাসআলা-মাসায়েল
  • জীবণী
    • নবীজি সা.
      • মক্কী জীবনী
      • মাদানী জীবনী
      • যুদ্ধ
    • উম্মাহাতুল মুমিনীন
    • সাহাবী
    • তাবেয়ী
    • আকাবির ও মনীষী
  • ইতিহাস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি
  • বাংলা ফন্ট
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা ব্যাকরণ
    • বিবিধ
    • টুকরো পাতা
    • রিভিউ
কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
মাদাহবিডি
কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
মূল পাতা ইতিহাস

ভারতবর্ষে ইসলামের আগমন: সুফি সাধক ও মুসলিম ধর্মপ্রচারকদের ভূমিকা

লিখেছেন: মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম
March 14, 2025
বিভাগ: ইতিহাস
A A
সুফি সাধক ও মুসলিম ধর্মপ্রচারকদের নেতৃত্বে ভারতবর্ষে ইসলামের শান্তিপূর্ণ বিস্তার।

সুফি সাধক ও মুসলিম ধর্মপ্রচারকদের আগমনের মাধ্যমে ভারতবর্ষে ইসলামের বিকাশ এবং সাম্য, ভ্রাতৃত্ব ও মানবতার বার্তা।

0
শেয়ার
45
দেখেছেন
Share on FacebookShare on Twitter

ভারতবর্ষের মাটিতে আদিবাস কবে থেকে শুরু হয়েছিল তা নিশ্চিত করে বলা না গেলেও সুমেটিক আর্যরা ইরান থেকে এসে এ এলাকায় বসতি গড়ে তুললে ক্রমান্বয়ে আর্য সভ্যতাই যে এ দেশের অধিবাসীদের সভ্যতায় রূপান্তরিত হয় -এ কথা ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত। আর্য হিন্দুদের প্রাধান্য ছিল অত্র অঞ্চলজুড়ে। কিন্তু যে আদর্শবাদীতার উপর হিন্দু ধর্মের গোড়াপত্তন হয়েছিল তা ক্রমান্বয়ে অবলুপ্ত হলে এবং শ্রেণি বৈষম্যের নির্মম জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে জনগণ অতিষ্ঠ হয়ে পড়লে তারা বৌদ্ধ ধর্মের দিকে আকৃষ্ট হল। ফলে ক্রমান্বয়ে বৌদ্ধরাই এ দেশের রাজ্য ক্ষমতা দখল করে নেয়। পরিণামে হিন্দু ও বৌদ্ধদের মাঝে দীর্ঘ সাম্প্রদায়িক বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠে। কিন্তু কৃচ্ছ্রের যে শিক্ষা এককালে হিন্দুদেরকে বৌদ্ধ ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করেছিল, কালে তার আদর্শানুসারীরা স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত হয়। ফলে বৌদ্ধ ধর্ম তার আবেদন হারিয়ে ফেলে।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এ সময় নেতিয়ে পড়া হিন্দু ধর্মের সংস্কার করে ব্রাহ্মণ্যবাদের গোড়াপত্তন করে। এক সময় তারা বৌদ্ধদের থেকে হৃত ক্ষমতা ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু ব্রাহ্মণ্যবাদের আদর্শবাদিতা বিলুপ্ত হয়ে যখন ব্রাহ্মণদের ধর্মীয় শোষণের জাঁতাকলে পিষ্ট হল সাধারণ মানুষ, ধর্মকে পুঁজি করে ব্রাহ্মণরা মানুষের উপর জুলুম ও নির্যাতনে বেপরোয়া হয়ে উঠল এবং তাদের কাজে প্রতিবাদ করলে অভিশাপ দিয়ে সবংশে নির্মূল করার ভয় দেখিয়ে মানুষের সর্বস্ব লুটে নিয়ে সর্বস্বান্ত করতে শুরু করল, তখন কৃচ্ছ্র সাধনের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি করে সুখময় সমাজ গড়ে তোলার শ্রুতিমধুর স্লোগান নিয়ে আসল যোগীবাদ।

আত্মপীড়ন ও প্রবৃত্তির বিরুদ্ধাচরণ ছিল যোগীদের মূল দীক্ষা। নারী স্পর্শ মহাপাপ বলে নারীদের থেকে অনেক দূরে সরিয়ে রাখল এ আদর্শের অনুসারীরা নিজেদেরকে। কিন্তু প্রকৃতি বিরুদ্ধ বলে এই কৃচ্ছ্র বেশি দিন টিকতে পারে নি। মানবীয় স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের তারা তাড়নায় কৃচ্ছ্র ভঙ্গ করতে বাধ্য হল। এভাবে যোগীবাদ হারালো তার আপাত মোহনীয় স্লোগানের আবেদন। অপরদিকে হিন্দু, বৌদ্ধ, ব্রাহ্মণ ও যোগীদের অনুসারীরা পরস্পর বিরোধিতার ফলে ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়েছিল শ্রেণিবৈষম্য ও সাম্প্রদায়িক আত্মকলহ। ভারতবর্ষ বহু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল। উপমহাদেশের মানুষের আদর্শিক জীবনে নেমে এসেছিল এক চরম হতাশা ও অস্থিরতা। বৈষম্য ও বর্ণভেদ পীড়িত সামাজিক পটভূমিতে সাম্য ও সৌভ্রাতৃত্বের পয়গাম নিয়ে তাওহিদি আদর্শের কেতন উড়িয়ে ইসলাম এসেছিল এ ভূখণ্ডে। টি. এইচ. অর্নান্ডের মতে, ইসলাম এ দেশে এসেছিল যুগ যুগ ধরে লাঞ্ছিত ভাগ্যহত মূক, মূঢ় জনগণের মুক্তির প্রতিশ্রুতি নিয়ে।

বাণিজ্যের পথ ধরেই সর্বপ্রথম মুসলিম ধর্মপ্রচারক ও সুফি সাধকেরা এ দেশের মাটিতে পদার্পণ করেন। ঐতিহাসিক সূত্রে যতটুকু প্রমাণ পাওয়া যায়, তাতে হযরত উমর রা. কর্তৃক পারস্য বিজয়ের পর উপমহাদেশীয় অঞ্চলের প্রতি মুসলমানদের দৃষ্টি প্রসারিত হয় এবং তখন থেকেই মুসলমানরা ভারত অভিযানের চিন্তা ভাবনা শুরু করে। অবশ্য শাসক রূপে মুসলমানদের ভারতে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অনেক আগ থেকেই সুফী সাধক ও ধর্মপ্রচারকদের আগমনে এ উপমহাদেশের মানুষের সাথে ইসলামের পরিচয় ঘটে।

ইসলাম প্রচারক, মানব কল্যাণে উৎসর্গকৃত প্রাণ, খোদাভীরু, আউলিয়া ও দরবেশগণের সুমহান চরিত্র মাধুরী ও মানবতাবাদী কর্মকাণ্ডে বিমুগ্ধ হয়ে এ দেশের আপামর জনসাধারণ, বিশেষ করে বৈষম্যের জাঁতাকলে নিষ্পেষিত মানুষেরা ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েছিল এবং ইসলামের মানবতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও অনুপম সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের সন্ধান পেয়ে যথা নিয়মে অনেকেই ইসলাম গ্রহণ না করলেও তাদের মানসিক সমর্থন ঝুঁকে পড়েছিল ইসলামের দিকেই। এ কারণেই দেখা যায় যে, ধর্ম প্রচারকগণ শাসনক্ষমতার অধিকারী না হয়েও একেক এলাকায় নিজেদের আদর্শিক প্রভাব বিস্তার করে ক্রমান্বয়ে তারা মানুষকে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে দীক্ষিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিশেষ করে উপমহাদেশের দক্ষিণাঞ্চল অর্থাৎ সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় তাদের আগমন ঘটে সর্বাগ্রে। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, ঢাকার উপকূলীয় অঞ্চল, রংপুর এবং ভারতের দক্ষিণাত্যের এলাকাসমূহে, মুলতান, আহমদাবাদ, পাঞ্চাব ও সিন্ধুতে এবং সিন্ধুর নিকটবর্তী অঞ্চলসমূহে তাদের বসতি গড়ে উঠেছিল ব্যাপকহারে। এ সকল এলাকায় ধর্মপ্রচার, মসজিদ ও খানকাহ নির্মাণ এবং ইসলামি শিক্ষাদীক্ষা বিস্তারে তারা ব্যাপক হারে মনোনিবেশ করেন। তাদের খোদাভীরুতা, সৎ ও মার্জিত জীবনবোধ এবং ন্যায়পরায়ণতায় বিমুগ্ধ হয়ে তাদের হাতে ব্যাপক হারে মানুষ ইসলাম গ্রহণ করে। নব দীক্ষিত মুসলমানদের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে তারা স্থায়ীভাবে এসব এলাকায় বসবাস করতে শুরু করেন।

হযরত উমর রা. কর্তৃক নিযুক্ত বাহরাইন ও ওমানের শাসনকর্তা প্রখ্যাত সাহাবি হযরত উসমান বিন আবুল আস-আস-সাকাফী রা, স্বীয় ভ্রাতা আল-হাকামকে সিন্ধুর বরুচ অঞ্চলে এবং অপর ভ্রাতা মুগীরাহ বিন আবুল আসকে দেবল অভিযানে প্রেরণ করলে তারা তথাস্তু ক্ষমতাসীনদেরকে পরাস্ত করে ভারতের সীমানায় প্রবেশ করেন। এ সময়ে আগত সাহাবিদের মাঝে যাদের নাম জানা যায় তারা হলেন- আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল্লাহ ওতবান, আশইয়াম বিন আমর তামিমী, সোহার বিন আল আবদি সুহাইল বিন আদী প্রমুখ।

হযরত উসমান রা. এর শাসনামলে তৎকর্তৃক নিযুক্ত মাকরানের শাসনকর্তা উবায়দুল্লাহ বিন মামার তামিমী সিন্ধু নদ পর্যন্ত ভূ-ভাগ স্বীয় শাসনাধীন আনতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু ভারতের আবহাওয়া সৈন্য বাহিনীর অনুকূল না হওয়ার কথা জানতে পেরে খলিফা সৈন্যদেরকে সম্মুখে অগ্রসর হতে নিষেধ করেন। এ সময় আগত সাহাবীদের মাঝে হযরত আব্দুর রহমান বিন সামুরাহ রা. এর নাম ইতিহাসে উল্লেখ পাওয়া যায়।

হযরত আলী রা. এর খিলাফত কালে ৩৯ হিজরির প্রথম দিকে তাঁর অনুমতিক্রমে হারিস বিন মুররাহ আবদী একদল স্বেচ্ছাসেবী সৈন্য নিয়ে ভারত আক্রমণ করেন এবং সিন্ধুর উত্তর পশ্চিম অঞ্চল উসমানী সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু ৪২ হিজরিতে তিনি সিন্ধুর কিকান নামক স্থানে প্রতিপক্ষ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে সদলবলে নিহত হন।

হযরত মুয়াবিয়া রা. এর যুগে প্রথমে আব্দুল্লাহ বিন সাওয়ার আবদী; অতঃপর সিনান বিন সালামাহ হুযাইলী ভারত সীমান্তে আক্রমণ করেন। ৪৪ হিজরীতে প্রখ্যাত তাবেয়ী মুহাম্মদ বিন আবু সুফরাহ ১২ হাজার সৈন্য নিয়ে পাঞ্জাবের লাহোর ও বান্না এলাকা পর্যন্ত অগ্রসর হন। হযরত মুয়াবিয়া রা.-এর পরবর্তীকালে মুসলমানদের আভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে ভারতবর্ষে তারা মনোযোগী হননি।

তবে উমাইয়া শাসক আল-ওয়ালীদ সিংহাসনে আরোহণের সঙ্গে সঙ্গেই ইসলামের ইতিহাসে আবার একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। ওয়ালীদের শাসনামলে তার প্রখ্যাত সেনাপতি মুসা বিন নুসাইর সমগ্র উত্তর আফ্রিকা অধিকার করে নেয়। অন্যতম সেনাপতি তারিক স্পেন জয় করেন।

দক্ষিণ ভারতে মুসলমানদের ধর্ম প্রচার ও ইসলামি জ্ঞানচর্চার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে চতুর্থ হিজরি শতকে আগত প্রখ্যাত পর্যটক ইবনে হাওকাল উল্লেখ করেন যে, সাধারণত মসজিদে ও খানকাহগুলোতে আলেম-উলামা ও ফিকাহ সম্পর্কে প্রাজ্ঞ ব্যক্তিরা অবস্থান করতেন, তাদের থেকে জ্ঞান আহরণকারী শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও ছিল প্রচুর। যেকোনো মসজিদে গেলেই দলে দলে লোকজনের আনাগোনার দৃশ্য পরিলক্ষিত হত ।

পূর্ব ভারত তথা বাংলাদেশীয় অঞ্চলে মুসলমানদের শাসনক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হয় কুতুব উদ্দিন আইবেকের সেনাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজী কর্তৃক ১২০৩ খ্রিষ্টাব্দে। অবশ্য এর বহু পূর্বেই এ দেশে মুসলমানদের তৎপরতা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছিল। এমনকি চট্টগ্রাম অঞ্চলে তারা একটি ক্ষুদ্র শাসন ব্যবস্থাও গড়ে তুলেছিল। পরে রাসোঙ্গারাজ সুলতৈং চন্দয়-এর অভিযানে সেটি ভেঙ্গে পড়ে।

মুসলিম ভৌগোলিক ও পর্যটকেরা উল্লেখ করেছেন যে, খ্রিষ্টীয় অষ্টম শতকের এদিকে চট্টগ্রাম বন্দর আরব উপনিবেশে পরিণত হয় এবং আরাকান থেকে মেঘনার পূর্ববর্তী এলাকাসমূহে আরব বণিকদের কর্মতৎপরতা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পায়। রংপুরে হিজরি ২০০ সালের এদিকে মুসলিম সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া গেছে। রাজশাহীতে ৭৮৬-৮০৯ খ্রিষ্টাব্দের একটি মুসলিম আমলের মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে, তাছাড়া বহু প্রাচীন আওলিয়াদের খানকাহ ও কবরের নিদর্শনাবলি সেকালে এ দেশে মুসলিম তৎপরতর বিষয়টিকে আরও সুস্পষ্ট করে দেয়। সে সময় মুসলমানরা সুদূর সিংহলেও তাদের কর্মতৎপরতাকে এগিয়ে নিয়ে যায় এবং একই নিয়মে তারা সেখানেও বসতি গড়ে তোলে। বলতে গেলে মুসলিম শাসকদের আগমনের পূর্বেই সুফি সাধক ও ধর্মপ্রচারকদের তৎপরতায় এ দেশে মুসলিম শাসনের অনুকূল ক্ষেত্রে তৈরি হয়েছিল।

তথ্যসূত্র: দেওবন্দ আন্দোলন - আবুল ফাতাহ মুহাম্মদ ইয়াহইয়া
মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম

মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম

মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম — লেখক, পাঠক, বর্ণপ্রেমী ও শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি ‘আত-তাখাসসুস ফিল ফিকহি ওয়াল ইফতা’ বিভাগের ২য় বর্ষে অধ্যয়নরত। ইসলামী অর্থনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তিনি দুই শতাধিক প্রবন্ধ লিখেছেন।

  • মূল পাতা
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
  • ফতোয়া জিজ্ঞাসা করুন
যোগাযোগ: +৮৮ ০১৭৩৩০৮৯৫৭৩

© ২০২৫ মাদাহবিডি - কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সম্পাদক ও প্রকাশক: মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম

কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
  • মূল পাতা
  • ইসলাম ও জীবন
    • আমল
    • হাদিস
  • ইসলামী অর্থনীতি
  • ফতোয়া ও মাসআলা-মাসায়েল
  • জীবণী
    • নবীজি সা.
      • মক্কী জীবনী
      • মাদানী জীবনী
      • যুদ্ধ
    • উম্মাহাতুল মুমিনীন
    • সাহাবী
    • তাবেয়ী
    • আকাবির ও মনীষী
  • ইতিহাস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি
  • বাংলা ফন্ট
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা ব্যাকরণ
    • বিবিধ
    • টুকরো পাতা
    • রিভিউ

© ২০২৫ মাদাহবিডি - কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সম্পাদক ও প্রকাশক: মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম