• ফতোয়া জিজ্ঞাসা করুন
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
Thursday, May 22, 2025
কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
NEWSLETTER
মাদাহবিডি
  • মূল পাতা
  • ইসলাম ও জীবন
    • আমল
    • হাদিস
  • ইসলামী অর্থনীতিনতুন
  • ফতোয়া ও মাসআলা-মাসায়েল
  • জীবণী
    • নবীজি সা.
      • মক্কী জীবনী
      • মাদানী জীবনী
      • যুদ্ধ
    • উম্মাহাতুল মুমিনীন
    • সাহাবী
    • তাবেয়ী
    • আকাবির ও মনীষী
  • ইতিহাস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি
  • বাংলা ফন্ট
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা ব্যাকরণ
    • বিবিধ
    • টুকরো পাতা
    • রিভিউ
  • মূল পাতা
  • ইসলাম ও জীবন
    • আমল
    • হাদিস
  • ইসলামী অর্থনীতিনতুন
  • ফতোয়া ও মাসআলা-মাসায়েল
  • জীবণী
    • নবীজি সা.
      • মক্কী জীবনী
      • মাদানী জীবনী
      • যুদ্ধ
    • উম্মাহাতুল মুমিনীন
    • সাহাবী
    • তাবেয়ী
    • আকাবির ও মনীষী
  • ইতিহাস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি
  • বাংলা ফন্ট
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা ব্যাকরণ
    • বিবিধ
    • টুকরো পাতা
    • রিভিউ
কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
মাদাহবিডি
কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
মূল পাতা ইসলাম ও জীবন

ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও নফল কী এবং এগুলো মাঝে পার্থক্য

লিখেছেন: মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম
July 21, 2024
বিভাগ: ইসলাম ও জীবন
A A
ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও নফল এর মাঝে পার্থক্য

ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, মাকরুহ, মুস্তাহাব, নফল, মুবাহ, হারাম ইত্যাদি ইসলামি ফিকহের পরিভাষা। ইসলামি ফিকহে বিধি-বিধান বর্ণনা করার জন্য এ সকল পরিভাষা ব্যবহার করা হয়।

0
শেয়ার
175
দেখেছেন
Share on FacebookShare on Twitter

ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, মাকরুহ, মুস্তাহাব, নফল, মুবাহ, হারাম ইত্যাদি ইসলামি ফিকহের পরিভাষা। ফিকহে বিধি-বিধান বর্ণনা করার জন্য এ সকল পরিভাষা ব্যবহার করা হয়। জন সাধারণের নিকট পরিভাষাগুলো অস্পষ্ট বিধায় স্পষ্টকরণে প্রতিটির পরিচয় তুলে ধরা হলো।

ফরজ এর পরিচয়, প্রকারভেদ ও হুকুম:

ফরজ: অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত বিধানকে ফরজ বলে। যেমন: নামাজ আদায় করা, রোজা রাখা, হজ পালন করা ইত্যাদি।

ফরজের প্রকারভেদ: ফরজ দুই প্রকার। যথা: ১. ফরজে আইনী। ২. ফরজে কিফায়া।

ফরজে আইনী বলা হয়: যা আদায় করা সকলের উপর ফরজ। কেউ আদায় না করলে সে ব্যক্তি গোনাহগার হবে। যেমন: পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা।

ফরজে কিফায়া বলা হয়: যা আদায় করা সকলের উপর ফরজ নয়। বরং কতিপয় ব্যক্তি আদায় করলে সকলের পক্ষ থেকে তা আদায় হয়ে যায়। কেউ আদায় না করলে সকলেই গোনাহগার হবে। যেমন: জানাজার নামাজ।

ফরজ বিধান অস্বীকারের হুকুম: ১. ফরজ বিধান পরিত্যাগকারী ফাসিক ও শাস্তির যোগ্য। ২. কেউ যদি কোনো ফরজ বিধান অস্বীকার করে বা তা নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে; তাহলে সে মুরতাদ হয়ে যায়। তার তওবা করা পুনরায় ইসলাম গ্রহণ করা আবশ্যকীয়।

ওয়াজিব এর পরিচয় ও হুকুম:

ওয়াজিব: দলিলে জন্নী দ্বারা প্রমাণিত বিধানকে ওয়াজিব বলা হয়।

ওয়াজিব বিধান অস্বীকারের হুকুম: কেউ যদি বিনা ওজরে ওয়াজিব বিধান পরিত্যাগ করে; তাহলে সে ফাসেক হিসেবে গণ্য হবে। কেউ ওয়াজিব বিধান অস্বীকার করলে সে ফাসেক হিসেবে গণ্য হবে।

সুন্নত এর পরিচয়, প্রকারভেদ ও হুকুম:

সুন্নত: রাসুল সা. ও সাহাবায়ে কেরাম রা. এর কর্মকে সুন্নত বলে।

সুন্নত দুই প্রকার। যথা: ১. সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। ২. সুন্নতে গাইরে মুয়াক্কাদাহ।

সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ: এমন কাজ, যা রাসুল সা. এবং সাহাবা রা. সর্বদা করতেন। এবং ওজর ছাড়া কখনো পরিত্যাগ করেন নি।

সুন্নতে গাইরে মুয়াক্কাদাহ: সুন্নতে গাইরে মুয়াক্কাদাহ বলা হয় এমন সুন্নত কে; যা রাসুল সা. এবং সাহাবা রা. ওজর ব্যতীত কখনো কখনো পরিত্যাগ করেছেন।

সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ এর হুকুম: বিনা ওজরে সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ পরিত্যাগকারী এবং অভ্যস্ত ব্যক্তি ফাসেকরূপে গণ্য হবে।

সুন্নতে গাইরে মুয়াক্কাদাহ এর হুকুম: এরূপ সুন্নত পরিত্যাগকারী ফাসেক এবং শাস্তিযোগ্য নয়। এই সুন্নতকে সুন্নতে জায়েদাও বলা হয়।

মুস্তাহাব এর পরিচয়:

মুস্তাহাব: যে কাজ রাসুল সা. এবং সাহাবা রা. অধিকাংশ সময় করেন নি; বরং মাঝে মাঝে করেছেন। তাকে নফল বলা হয়। ফিকহের পরিভাষায় একে নফল, মুস্তাহাব, মানদুব, তাতাব্বু’ ও বলা হয়।

মুস্তাহাব এর হুকুম: মুস্তাহাব কাজ আদায়কারী সওয়াবের অধিকারী হবে। কেউ যদি তা পরিত্যাগ করে; তাহলে তার কোনো গুনাহ হবে না।

হারাম এর পরিচয়:

হারাম: যে সকল কাজ নিষিদ্ধ হওয়া অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। তাকে হারাম বলে। যেমন: মদ পান করা। ব্যভিচার করা। পর্দার বিধান লঙ্ঘন করা।

হারাম এর হুকুম: ওজর ব্যতীত হারাম কাজে লিপ্ত ব্যক্তি ফাসিক এবং শাস্তির যোগ্য। হারাম অস্বীকারকারী ব্যক্তি মুরতাদ হিসেবে গণ্য হবে।

মাকরুহ এর পরিচয়, প্রকার ও হুকুম:

মাকরুহ দুই প্রকার। যথা: ১. মাকরুহে তাহরীমী। ২. মাকরুহে তানজীহী।

মাকরুহে তাহরীমী: দলিলে জন্নী দ্বারা যে সকল বিধান নিষিদ্ধ হওয়া প্রমাণিত; তাকে মাকরুহে তাহরীমী বলে।

মাকরুহে তাহরীমী এর হুকুম: বিনা ওজরে মাকরুহে তাহরীমীর কাজে লিপ্ত ব্যক্তি এবং এর অস্বীকারকারী ফাসেক।

মাকরুহে তানজীহী: মাকরুহে তানজীহী বলা হয় এমন কাজকে, যা করলে সওয়াব হয় আর না করলে গুনাহ নেই।

মুবাহ এর পরিচয়:

মুবাহ: মুবাহ বলা হয় এমন কাজকে; যা করা এবং না করা উভইটিই সমান। অর্থাৎ করলেও সওয়াব নেই এবং না করলেও সওয়াব নেই।

 

 

 

তথ্যসূত্র: বেহেশতী গাওহার
মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম

মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম

মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম — লেখক, পাঠক, বর্ণপ্রেমী ও শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি ‘আত-তাখাসসুস ফিল ফিকহি ওয়াল ইফতা’ বিভাগের ২য় বর্ষে অধ্যয়নরত। ইসলামী অর্থনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তিনি দুই শতাধিক প্রবন্ধ লিখেছেন।

  • মূল পাতা
  • আমাদের সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
  • ফতোয়া জিজ্ঞাসা করুন
যোগাযোগ: +৮৮ ০১৭৩৩০৮৯৫৭৩

© ২০২৫ মাদাহবিডি - কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সম্পাদক ও প্রকাশক: মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম

কোনো ফলাফল উপলভ্য নয়।
সকল প্রবন্ধ দেখুন
  • মূল পাতা
  • ইসলাম ও জীবন
    • আমল
    • হাদিস
  • ইসলামী অর্থনীতি
  • ফতোয়া ও মাসআলা-মাসায়েল
  • জীবণী
    • নবীজি সা.
      • মক্কী জীবনী
      • মাদানী জীবনী
      • যুদ্ধ
    • উম্মাহাতুল মুমিনীন
    • সাহাবী
    • তাবেয়ী
    • আকাবির ও মনীষী
  • ইতিহাস
  • ডাউনলোড
  • প্রযুক্তি
  • বাংলা ফন্ট
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা ব্যাকরণ
    • বিবিধ
    • টুকরো পাতা
    • রিভিউ

© ২০২৫ মাদাহবিডি - কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সম্পাদক ও প্রকাশক: মুস্তফা সাঈদ মুস্তাক্বীম